বরগুনা জেলার সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচি

আজকের তারিখ: 17 September 2024 এবং আজকের বরগুনা জেলার সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচি সম্পর্কে তথ্য নিচে দেয়া হলো। Sehri and Iftar Time বরগুনা।

বরগুনা জেলার আজকের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি

সেহরির শেষ সময়ইফতারের সময়
Sehri Icon 04:26 AMIftar Icon 06:09 PM

বরগুনা জেলায় ইফতারের সময় শুরু হতে সময় বাকি আছে:

বরগুনা জেলায় আজকে সেহরি এবং ইফতারের সময় কখন?

বরগুনা জেলায় আজকে সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সময় হলো: সেহরির সময় 4:26 am এবং ইফতার সময়: 6:09 pm.

  • আজকে বরগুনা জেলায় সেহরির শেষ সময়: 4:26 am ( হানাফি)

  • আজকে বরগুনা জেলায় ইফতারের সময়: 6:09 pm (হানাফি)

আজকে বরগুনা জেলায় সেহরির সময় কখন?

আজকে বরগুনা জেলায় সেহরির শেষ সময়: 4:26 am আজকের তারিখ হল 17 September 2024

আজকে বরগুনা জেলায় ইফতারের সময় কখন?

আজকে বরগুনা জেলায় ইফতারের সময়: 6:09 pm, আজকের তারিখ হল 17 September 2024

বরগুনা জেলায় আজকে সেহরির শেষ সময় কখন?

বরগুনা জেলায় আজকে সেহরির শেষ সময় হল: 4:26 am (হানাফি ফিকহ মতে)

বরগুনা জেলায় আজকে ইফতারের সময় কখন?

বরগুনা জেলায় আজকে ইফতারের সময় 6:09 pm (হানাফি ফিকহ মতে)

এছাড়াও বাংলাদেশের যে কোন জেলার আজকের সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচি সহ আজকের নামাজের সময়সূচী সম্পর্কে তথ্য জেনে নিতে পারেন Sehri Iftar Time ওয়েবসাইট থেকে!

বরগুনা জেলার সেপ্টেম্বর ২০২৪ মাসের সেহরি ও ইফতার সময়সূচী

তারিখসেহরিইফতার
০১-০৯-২০২৪০৪:২১ ভোর০৬:২০ সন্ধ্যা
০২-০৯-২০২৪০৪:২১ ভোর০৬:২০ সন্ধ্যা
০৩-০৯-২০২৪০৪:২১ ভোর০৬:২০ সন্ধ্যা
০৪-০৯-২০২৪০৪:২১ ভোর০৬:২০ সন্ধ্যা
০৫-০৯-২০২৪০৪:২১ ভোর০৬:২০ সন্ধ্যা
০৬-০৯-২০২৪০৪:২৪ ভোর০৬:১৫ সন্ধ্যা
০৭-০৯-২০২৪০৪:২৪ ভোর০৬:১৫ সন্ধ্যা
০৮-০৯-২০২৪০৪:২৪ ভোর০৬:১৫ সন্ধ্যা
০৯-০৯-২০২৪০৪:২৪ ভোর০৬:১৫ সন্ধ্যা
১০-০৯-২০২৪০৪:২৪ ভোর০৬:১৫ সন্ধ্যা
১১-০৯-২০২৪০৪:২৪ ভোর০৬:১৫ সন্ধ্যা
১২-০৯-২০২৪০৪:২৬ ভোর০৬:০৯ সন্ধ্যা
১৩-০৯-২০২৪০৪:২৬ ভোর০৬:০৯ সন্ধ্যা
১৪-০৯-২০২৪০৪:২৬ ভোর০৬:০৯ সন্ধ্যা
১৫-০৯-২০২৪০৪:২৬ ভোর০৬:০৯ সন্ধ্যা
১৬-০৯-২০২৪০৪:২৬ ভোর০৬:০৯ সন্ধ্যা
১৭-০৯-২০২৪০৪:২৬ ভোর০৬:০৯ সন্ধ্যা
১৮-০৯-২০২৪০৪:২৯ ভোর০৬:০৩ সন্ধ্যা
১৯-০৯-২০২৪০৪:২৯ ভোর০৬:০৩ সন্ধ্যা
২০-০৯-২০২৪০৪:২৯ ভোর০৬:০৩ সন্ধ্যা
২১-০৯-২০২৪০৪:২৯ ভোর০৬:০৩ সন্ধ্যা
২২-০৯-২০২৪০৪:২৯ ভোর০৬:০৩ সন্ধ্যা
২৩-০৯-২০২৪০৪:২৯ ভোর০৬:০৩ সন্ধ্যা
২৪-০৯-২০২৪০৪:৩১ ভোর০৫:৫৭ বিকেল
২৫-০৯-২০২৪০৪:৩১ ভোর০৫:৫৭ বিকেল
২৬-০৯-২০২৪০৪:৩১ ভোর০৫:৫৭ বিকেল
২৭-০৯-২০২৪০৪:৩১ ভোর০৫:৫৭ বিকেল
২৮-০৯-২০২৪০৪:৩১ ভোর০৫:৫৭ বিকেল
২৯-০৯-২০২৪০৪:৩১ ভোর০৫:৫৭ বিকেল
৩০-০৯-২০২৪০৪:৩৩ ভোর০৫:৫০ বিকেল

বরগুনা জেলার সেপ্টেম্বর ২০২৪ সেহরি ও ইফতারের ক্যালেন্ডার

উপরে যে তথ্যটি আলোচনা করা হয়েছে সেটি হল বরগুনা জেলার জন্য সেহরি এবং ইফতারের সময়সূচি ক্যালেন্ডার সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য।

সেহরির দোয়া এবং নিয়ত

আমাদের সমাজে প্রচলিত রয়েছে সেহরির জন্য মুখে মুখে নিয়ত করতে হয়, অন্যথায় সেহরি খাওয়া সম্পন্ন হয় না। সেজন্য, আপনি যদি বরগুনা জেলার বাসিন্দা হন এবং সে ক্ষেত্রে বরগুনা জেলার জন্য সেহরি ও ইফতারের ক্যালেন্ডার সংগ্রহ করে নেন তাহলে এই সম্পর্কে আপনার জেনে রাখা প্রয়োজন।

ইসলামি গবেষকরা বলছেন, রোজা রাখার জন্য রোজার নিয়ত জরুরি। তবে রমজান মাসে শেষ রাতে রোজা রাখার জন্য ঘুম থেকে ওঠা ও সেহরি খাওয়াটাই রোজার নিয়তের অন্তর্ভুক্ত। আলাদাভাবে আর কোনো নিয়তের প্রয়োজন নেই।তবে কেউ আলাদাভাবে নিয়ত করতে চাইলে করতে পারবেন। এ ছাড়া কেউ মুখে নিয়ত না করলেও তার রোজাগুলো আদায় হয়ে যাবে। (সূত্র : আল-বাহরুর রায়েক : ২/৪৫২; আল-জাওহারুতুন নাইয়্যিরাহ : ১/১৭৬; রাদ্দুল মুহতার : ৩/৩৩৯, ৩৪১; ফাতাওয়া হিন্দিয়া : ১/১৯৫)

ইফতারের দোয়া

ইফতারের দোয়া হিসেবে অসাধারণ একটি দোয়া বিদ্যমান রয়েছে, এই দোয়া যে কেউ চাইলে করতে পারেন এবং এর অর্থের ব্যাপকতা সত্যিই মনমুগ্ধকর। ইফতারের শুরুতে রাসুল সাঃ প্রথম দোয়া এবং দ্বিতীয় দোয়াটি আবদুল্লাহ ইবন আমর রাদিয়াল্লাহু আনহুমার এই দোয়াগুলো করতেন।

ইফতারের প্রথম দোয়া:

  • আরবি: ذَهَبَ الظَّمَأُ وَابْتَلَّتِ العُرُوقُ، وَثَبَتَ الْأَجْرُ إِنْ شَاءَ اللَّهُ
  • বাংলা উচ্চারন: যাহাবায-যামাউ ওয়াবতাল্লাতিল ‘উরূকু ওয়া সাবাতাল আজরু ইনশা-আল্লা-হু।
  • বাংলা অর্থ: “পিপাসা মিটেছে, শিরাগুলো সিক্ত হয়েছে এবং আল্লাহ্‌ চান তো সওয়াব সাব্যস্ত হয়েছে।”

তথ্যসুত্র: আবূ দাউদ ২/৩০৬, নং ২৩৫৭ ও অন্যান্য। আরও দেখুন, সহীহুল জামে‘ ৪/২০৯।

ইফতারের দ্বিতীয় দোয়া:

  • আরবি: اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ بِرَحْمَتِكَ الَّتِي وَسِعَتْ كُلَّ شَيْءٍ أَنْ تَغْفِرَ لِي
  • বাংলা উচ্চারন: আল্লা-হুম্মা ইন্নী আসআলুকা বিরহ্‌মাতিকাল্লাতী ওয়াসি‘আত কুল্লা শাই’ইন আন তাগফিরা লী
  • বাংলা অর্থ: “হে আল্লাহ! আপনার যে রহমত সকল কিছু পরিব্যাপ্ত করে রেখেছে তার উসীলায় আবেদন করি, আপনি আমাকে ক্ষমা করুন।”

তথ্যসুত্র: ইবন মাজাহ্‌ ১/৫৫৭, নং ১৭৫৩; যা মূলত আবদুল্লাহ ইবন আমর রাদিয়াল্লাহু আনহুমার দো‘আ। আর হাফেয ইবন হাজার তাঁর তাখরীজুল আযকারে এটার সনদকে হাসান বলেছেন। শরহুল আযকার, ৪/৩৪২।

Scroll to Top